ইজির মালিক আসাদ চৌধুরী, ইসহাক চৌধুরী ও তৌহিদ চৌধুরীর জমি কেনার জেরে একটি স্থানীয় ইউপি মেম্বার জালাল উদ্দিন ইজির মালিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে।
জানা যায়, ডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সাবের উল হাই দেশের বাইরে থাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় মেম্বার মো. জালাল উদ্দিনকে। ওই সময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ইজি ফ্যাশন জাল ওয়ারিশ সনদ বানিয়ে এলাকার মানুষের জমি রেজিস্ট্রি করে নেয়। এর জবাবে ইজির মালিকরা বলেন, কেউ টাকা দিয়ে জমি কিনতে গিয়ে কেন জাল সনদ নিবে। এজন্য মেম্বার ও ওয়ারিশ দায়ি হবেন।
তারা জানান, প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, নরসিংদী জেলার পলাশ থানার ডাংগা ইউনিয়নের ভিরিন্দা গ্রামের জমি সংক্রান্ত যে অভিযোগটি ইজি ফ্যাশন মালিকদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে, সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
নরসিংদী জেলার পলাশ থানার ডাংগা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাবের-উল-হাই বিদেশ থাকা অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে জালাল উদ্দিন (মেম্বার) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। বিক্রেতাগণ জালাল উদ্দিন (মেম্বার) এর কাছ থেকে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেন এবং জমি মালিকানা সঠিক বলে জানান জালাল উদ্দিন। কিন্তু পরবর্তীতে ওয়ারিশ সার্টিফিকেটে তার দেওয়া স্বাক্ষরটি সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন জালালউদ্দিন। জালাল উদ্দিন কোন একটি কু-চক্রের সাথে জড়িয়ে এমনটা বলেছেন। ওই মহলটি স্থানীয়ভাবে কিছু জমি দখল করার পায়তারা করছে। স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে বাংলা ফোনের মালিক আমজাদ খান মদদ দিচ্ছে। এ নিয়ে এলাকাবাসীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে।
নরসিংদী জেলার পলাশ থানার ডাংগা ইউনিয়নের ভিরিন্দা ও কাজৈর চর গ্রামের জমি সংক্রান্ত যে অভিযোগটি ইজি ফ্যাশন মালিকদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে, সেটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। নরসিংদী জেলার পলাশ থানার ডাংগা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাবের-উল-হাই বিদেশ থাকা অবস্থায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে জালাল উদ্দিন (মেম্বার) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। বিক্রেতাগণ জালাল উদ্দিন (মেম্বার) এর কাছ থেকে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেন এবং জমি মালিকানা সঠিক বলে জানান জালাল উদ্দিন। কিন্তু পরবর্তীতে ওয়ারিশ সার্টিফিকেটে তার দেওয়া স্বাক্ষরটি সঠিক নয়
বলে জানিয়েছেন জালাল উদ্দিন। জালাল উদ্দিন। স্থানীয় লোকজনদের জিজ্ঞাসা করলে জানা যায় যে, চেয়ারম্যান সাবের-উল-হাই নিজের সুবিধামত লোক ছাড়া অন্য কাউকে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দিচ্ছে না। কারণ চেয়ারম্যান জমি ক্রয়-বিক্রয় থেকে দালালি নিয়ে থাকে।