একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছে টানা দুবার সাফজয়ী বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল। ২০ ফেব্রুয়ারি এক অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস মনোনীতদের গলায় পদক পরিয়ে দেবেন।
এদিকে নারী ফুটবলাররা ও বাফুফে দুপক্ষই এই অনুষ্ঠানের জন্য ধীরে চলো নীতি অবলম্বন করেছে। নারী ফুটবলাররা শৃঙ্খলা ভেঙেছেন, তাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে বাফুফে গঠিত তদন্ত কমিটি।
কিন্তু বাফুফে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে না। কারণ প্রধান উপদেষ্টাকে যদি নারী ফুটবলাররা এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাহলে চাপে পড়ে যাবে বাফুফে।
আবার নারী ফুটবলাররা ক্যাম্প ছেড়ে যেতে পারছেন না এই পুরস্কারের জন্য। সব মিলিয়ে দুপক্ষই আটকে আছে একুশে পদককে সামনে রেখে।
সূত্রে জানা গেছে, একুশে পদক অনুষ্ঠান শেষ হলে দুপক্ষ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নেবে। আন্দোলনে ১৮ নারী ফুটবলারের নেতৃত্বে থাকা সাবিনা, মাসুরা, সানজিদা ও চিঠি লিখে দেওয়া সুমাইয়ার দিকে বাফুফের শ্যেনদৃষ্টি।
এই চারজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক সিদ্ধান্ত নিতে পারে বাফুফে। অন্যদিকে নারী ফুটবলাররাও বাফুফের সমালোচনা করে অবস্থান নিতে পারেন।
২০২৪ সালে সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া নারী ফুটবল দল একুশে পদক পাবে। সেই দলে ছিলেন ২৩ ফুটবলার।
কোচিং স্টাফ, কর্মকর্তাসহ ৩২ জনের দল ছিল। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ২২ জনের তালিকা চাওয়া হলেও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সাফের জন্য সরকারি আদেশ প্রদান করেছে।






Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.